কালো ওভার কোট পরে দাঁড়িয়ে আছেন আরেফিন শুভ। পেছনে পিস্তল হাতে চঞ্চল চৌধুরী। ভারতের ওটিটি প্ল্যাটফর্ম জি ফাইভ প্রকাশ করেছে নতুন ওয়েব সিরিজ ‘কন্ট্রাক্ট’-এর পোস্টার। জি ফাইভ পোস্টারেই ঘোষণা করা হয়েছে এটি ‘এ বছর সবচেয়ে বড় বাংলা বড় অ্যাকশন থ্রিলার’।
বাংলাদেশের দর্শকের জন্য প্রথম আন্তর্জাতিক কর্মপরিকল্পনা ঘোষণা করেছে জি ফাইভ। এইটই জিফাইভ গ্লোবালের প্রথম বাংলাদেশি ওয়েব সিরিজ। অ্যামাজন প্রাইম ও নেটফ্লিক্সের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে মোট ১৭টি ভাষার, ওয়েব ছবি, ধারাবাহিক রয়েছে জিফাইভ ওটিটি প্ল্যাটফর্মটিতে।
এতদিন বাংলা ভাষার কনটেন্টগুলো কলকাতা থেকে তৈরি হয়ে থাকলেও, এই প্রথম একটি সম্পূর্ণ ওয়েব সিরিজ বাংলাদেশের কলাকূশলী ও মৌলিক গল্প নিয়ে তৈরি হলো।
জি ফাইভ গ্লোবাল জানায়, তাদের পাইপলাইনে বাংলাদেশি একটি ওয়েব ছবি ও একটি ওয়েব সিরিজ রয়েছে। আর বাংলাদেশে নির্মিত প্রথম ওয়েব সিরিজ ‘কনট্র্যাক্ট’।
মোহম্মদ নাজিম উদ্দিনের ‘বেগ বাস্টার্ড’ একটি জনপ্রিয় থ্রিলার সিরিজ। বেগ নামের এক পুলিশ অফিসার আর বাস্টার্ড নামে পরিচিত কন্ট্রাক্ট কিলারের দ্বৈরথের কাহিনী। পাঠক ভালবেসে চরিত্রের নামেই এর নাম দিয়েছে বেগ-বাস্টার্ড সিরিজি। বেগ-বাস্টার্ড সিরিজের এ পর্যন্ত প্রকাশিত হয়েছে পাঁচটি বই। নেমেসিস, কনট্রাক্ট, নেক্সাস, কনফেশন ও করাচি। এ বছর প্রকাশিত হবে আরেকটি বই ‘নেক্সট’।
১৮ মার্চ ‘কন্ট্রাক্ট’ এর প্রথম সেশনের ৬টি পর্ব প্রকাশ করবে জি ফাইভ। কন্ট্রাক্ট পরিচালনা করেছে তানিম নূর ও কৃষ্ণন্দেু চট্পাধ্যায়। অভিনয় আছেন, আরেফিন শুভ, চঞ্চল চৌধুরী, শ্যামল মওলা, তারিক আনাম খান, জয়ন্ত চট্টপ্যাধায়, রাশিয়াত রশিদ মিথিলা ও জাকিয়া বারী মম।
পরিচালক তানিম নূর জানান, ‘এই সিরিজের কাজ এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা। সম্পূর্ণ স্যুটিং হয়েছে বাংলাদেশে। লেখক নাজিম উদ্দিন সম্পর্কে তামিন বলেন, এমন অসাধারণ এক লেখকের সাথে কাজ করতে পারাকে আমি সৌভাগ্য হিসেবে দেখছি। আশা করি দর্শকরা ছবিটি আগ্রহ ভরে গ্রহণ করবে।‘
এর আগে, মোহামাদ নাজিম উদ্দিনের রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেননি নিয়ে হইচইএর জন্য ওয়েব সিরিজি নির্মাণ করছেন সৃজিত মুখার্জী। বাংলাদেশের কোনো উপন্যাস-গল্প নিয়ে ভারতে সিনেমা বা ওয়েব সিরিজ নির্মাণের ঘটনা সেটাই প্রথম।
বাংলা ভাষায় মৌলিক থ্রিলার জনপ্রিয় করার ক্ষেত্রে লেখক ও প্রকাশক হিসেবে মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিনের ভূমিকা অনন্য। বিদেশি কাহিনী ও ছায়া থেকে সরে হার্ড বয়েলড থ্রিলার লেখক হিসেবে দুই বাংলাতেই তিনি প্রথিকৃত ও সমান জনপ্রিয়। আগের বইয়ের পুনঃপ্রকাশসহ ২০১৫ সাল থেকে তার সব বই ঢাকার সঙ্গে একযোগে প্রকাশিত হচ্ছে কলকাতা থেকে।
নাজিম উদ্দিনের লেখালেখি শুরু হয় ২০০০ সালের দিকে। থ্রিলার শুরুর আগে দ্য ভিঞ্চি কোড, লস্ট সিম্বল, গডফাদার, দ্য সাইলেন্স অব দ্য ল্যাম্বস, ডিসেপশন পয়েন্ট, দ্য কনফেসর, দ্য গার্ল উইথ দ্য ড্রাগন ট্যাটু, ইনফার্নো, দান্তে ক্লাব, অ্যাভেন্জার, দ্য ওডেসা ফাইল, স্লামডগ মিলিয়নেয়ারসহ বিশ্ব সাহিত্যের অনেক উল্লেখযোগ্য বইয়ের অনুবাদ করেন তিনি। ২০১০ সালে প্রথম মৌলিক থ্রিলার নেমেসিস প্রকাশ মাত্রই জনপ্রিয়তা অর্জন করে পাঠক সমাজে।
এরপর একে একে লেখেন কন্ট্রাক্ট, নেক্সাস, কনফেশন, করাচি, ১৯৫২, কেউ কেউ কথা রাখে, জাল, পেন্ডুলাম, রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেননি, নাম তার জুলকারনাইন, গভীরতার অন্ধকারে, রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনো আসেননি, দরিয়া-এ-নুর। প্রকাশিত উপন্যাসের সংখ্যা ১৫টি। তার একমাত্র গল্পগ্রন্থের নাম রহস্যের ব্যবচ্ছেদ অথবা হিরণ্ময় নীরবতা।
বাংলাদেশের দর্শকের জন্য প্রথম আন্তর্জাতিক কর্মপরিকল্পনা ঘোষণা করেছে জি ফাইভ। এইটই জিফাইভ গ্লোবালের প্রথম বাংলাদেশি ওয়েব সিরিজ। অ্যামাজন প্রাইম ও নেটফ্লিক্সের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে মোট ১৭টি ভাষার, ওয়েব ছবি, ধারাবাহিক রয়েছে জিফাইভ ওটিটি প্ল্যাটফর্মটিতে।
এতদিন বাংলা ভাষার কনটেন্টগুলো কলকাতা থেকে তৈরি হয়ে থাকলেও, এই প্রথম একটি সম্পূর্ণ ওয়েব সিরিজ বাংলাদেশের কলাকূশলী ও মৌলিক গল্প নিয়ে তৈরি হলো।
জি ফাইভ গ্লোবাল জানায়, তাদের পাইপলাইনে বাংলাদেশি একটি ওয়েব ছবি ও একটি ওয়েব সিরিজ রয়েছে। আর বাংলাদেশে নির্মিত প্রথম ওয়েব সিরিজ ‘কনট্র্যাক্ট’।
মোহম্মদ নাজিম উদ্দিনের ‘বেগ বাস্টার্ড’ একটি জনপ্রিয় থ্রিলার সিরিজ। বেগ নামের এক পুলিশ অফিসার আর বাস্টার্ড নামে পরিচিত কন্ট্রাক্ট কিলারের দ্বৈরথের কাহিনী। পাঠক ভালবেসে চরিত্রের নামেই এর নাম দিয়েছে বেগ-বাস্টার্ড সিরিজি। বেগ-বাস্টার্ড সিরিজের এ পর্যন্ত প্রকাশিত হয়েছে পাঁচটি বই। নেমেসিস, কনট্রাক্ট, নেক্সাস, কনফেশন ও করাচি। এ বছর প্রকাশিত হবে আরেকটি বই ‘নেক্সট’।
১৮ মার্চ ‘কন্ট্রাক্ট’ এর প্রথম সেশনের ৬টি পর্ব প্রকাশ করবে জি ফাইভ। কন্ট্রাক্ট পরিচালনা করেছে তানিম নূর ও কৃষ্ণন্দেু চট্পাধ্যায়। অভিনয় আছেন, আরেফিন শুভ, চঞ্চল চৌধুরী, শ্যামল মওলা, তারিক আনাম খান, জয়ন্ত চট্টপ্যাধায়, রাশিয়াত রশিদ মিথিলা ও জাকিয়া বারী মম।
পরিচালক তানিম নূর জানান, ‘এই সিরিজের কাজ এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা। সম্পূর্ণ স্যুটিং হয়েছে বাংলাদেশে। লেখক নাজিম উদ্দিন সম্পর্কে তামিন বলেন, এমন অসাধারণ এক লেখকের সাথে কাজ করতে পারাকে আমি সৌভাগ্য হিসেবে দেখছি। আশা করি দর্শকরা ছবিটি আগ্রহ ভরে গ্রহণ করবে।‘
এর আগে, মোহামাদ নাজিম উদ্দিনের রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেননি নিয়ে হইচইএর জন্য ওয়েব সিরিজি নির্মাণ করছেন সৃজিত মুখার্জী। বাংলাদেশের কোনো উপন্যাস-গল্প নিয়ে ভারতে সিনেমা বা ওয়েব সিরিজ নির্মাণের ঘটনা সেটাই প্রথম।
বাংলা ভাষায় মৌলিক থ্রিলার জনপ্রিয় করার ক্ষেত্রে লেখক ও প্রকাশক হিসেবে মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিনের ভূমিকা অনন্য। বিদেশি কাহিনী ও ছায়া থেকে সরে হার্ড বয়েলড থ্রিলার লেখক হিসেবে দুই বাংলাতেই তিনি প্রথিকৃত ও সমান জনপ্রিয়। আগের বইয়ের পুনঃপ্রকাশসহ ২০১৫ সাল থেকে তার সব বই ঢাকার সঙ্গে একযোগে প্রকাশিত হচ্ছে কলকাতা থেকে।
নাজিম উদ্দিনের লেখালেখি শুরু হয় ২০০০ সালের দিকে। থ্রিলার শুরুর আগে দ্য ভিঞ্চি কোড, লস্ট সিম্বল, গডফাদার, দ্য সাইলেন্স অব দ্য ল্যাম্বস, ডিসেপশন পয়েন্ট, দ্য কনফেসর, দ্য গার্ল উইথ দ্য ড্রাগন ট্যাটু, ইনফার্নো, দান্তে ক্লাব, অ্যাভেন্জার, দ্য ওডেসা ফাইল, স্লামডগ মিলিয়নেয়ারসহ বিশ্ব সাহিত্যের অনেক উল্লেখযোগ্য বইয়ের অনুবাদ করেন তিনি। ২০১০ সালে প্রথম মৌলিক থ্রিলার নেমেসিস প্রকাশ মাত্রই জনপ্রিয়তা অর্জন করে পাঠক সমাজে।
এরপর একে একে লেখেন কন্ট্রাক্ট, নেক্সাস, কনফেশন, করাচি, ১৯৫২, কেউ কেউ কথা রাখে, জাল, পেন্ডুলাম, রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেননি, নাম তার জুলকারনাইন, গভীরতার অন্ধকারে, রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনো আসেননি, দরিয়া-এ-নুর। প্রকাশিত উপন্যাসের সংখ্যা ১৫টি। তার একমাত্র গল্পগ্রন্থের নাম রহস্যের ব্যবচ্ছেদ অথবা হিরণ্ময় নীরবতা।
